প্রফেসর ড. দিপু সিদ্দিকী ২৬ ডিসেম্বার ২০২৪ ০৫:২৬ পি.এম
সকল বাধা ডিঙিয়ে একটি সফল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকারকে ভুল বুঝিয়ে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার সর্ব- চক্রান্ত রুখে দিয়ে আব্দুল হক রিয়াজ পরিষদ বিপুল ভোটে এবারও নির্বাচিত হলো। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দূরদর্শী এবং ন্যায় বিচার বাস্তবায়নে আন্তরিকতার উদাহরণ তৈরি করল। তাদের সময়োপযোগী আন্তরিক সিদ্ধান্ত দিতে খানিক বিলম্ব হলেই বারভিডার ইতিহাসে একটি বড় ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারতো। মন্ত্রণালয়ের যথাযথ পদক্ষেপ শুনানি নিষ্পত্তি তে কালক্ষেপণ না করে দ্রুত সিদ্ধান্ত প্রদান করার ফলে সংগঠনটি একটি নির্বাচিত কমিটির অধীনে পরিচালিত হওয়ার পথ সুগম হয়েছে। যা অতীতে বিরল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক্ষেত্রে খুবই দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে। আশা করি অন্যান্য মন্ত্রণালয় অনুরূপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সমর্থ হবে। এটি একটি ব্যবসায়িক সংগঠনে নির্বাচন হলেও বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। প্রার্থী এবং ভোটারের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারে। এই সংগঠনটির প্রত্যেকটি ভোটার তাদের মূল্যবান মতামত যথাযথ জায়গায় প্রদান করায় সংগঠনটি একটি সুযোগ্য নেতৃত্ব পেল। যেভাবে গোয়েবলজি ও কায়দায় গণমাধ্যম রাষ্ট্রযন্ত্রকে বিভ্রান্ত করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার জন্য কুচক্রী মহলটি উঠে পড়ে লেগেছিল তার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্য ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা খুবই দূরুড় কাজ হয়ে উঠেছিল। এই নির্বাচনটি সফলভাবে অনুষ্ঠানের নেপথ্যে মূলত তিনটি বিষয়ে কাজ করেছে। এক. দক্ষ এবং সুশিক্ষিত নেতা, দুই শুনানি নিষ্পত্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল আচরণ, তিন ভোটারদের সচেতন আচরন।
ভোটাররা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কোন মিডিয়ার বক্তব্যে কিংবা ব্যক্তির অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে সুযোগ্য প্রার্থীদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। কোন সিন্ডিকেটের কাছে তারা বিক্রি না হয়ে মূল্যবান ভোটটি একজন যোগ্য নেতৃত্বের পাত্রে দিয়েছে। ফলে সংগঠনটি একটি কঠিন এবং অনিশ্চিত শঙ্কা জীবন থেকে রক্ষা পেল। এই সংগঠনটির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ রয়েছে এবং হাজার হাজার পরিবারের কর্মসংস্থান এবং অন্ন সংস্থানের নিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এই সংগঠনটি যার হাত দিয়ে গড়ে উঠেছিল তিনি আব্দুল হক। ব্যবসায়ী সমাজে তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ অসম্ভব বিনয়ী সৎ এবং ধার্মিক ব্যক্তি হিসেবে তিনি সুপরিচিত। মূলত তার একক কঠোর নেতৃত্বে কারণে শুধু ব্যবসায়িক সমাজ নয় বরং সংগঠনটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখছে।
সংগঠনের ভেতরেই কতিপয় দুষ্ট কয়েকজন সদস্য পুরুষ সংগঠনের কার্যক্রমকে ব্যাহত করতে চেয়েছিল। অন্যায় এবং অবৈধভাবে সংগঠনটির নেতৃত্ব ছিনিয়ে নিতে চেয়েছিল কারচুবি কিংবা বিনা ভোটে।
তাদের এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সরকারি -বেসরকারি,পেশী শক্তি আইনের ফাঁকফোকর গলিয়ে , প্রযুক্তি এবং গণমাধ্যমকে ভুল বুঝিয়ে অসত্য তথ্য সরবরাহ করে গণমাধ্যমকে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। এক্ষেত্রে কোন কোন মিডিয়ায় সফলভাবে তারা তারা প্রচার করেছে যাতে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে না আসেন। একসাথে বহুমাত্রিক অসত্য প্রচার এবং ষড়যন্ত্র একাই মোকাবেলা করেছেন বয়সে বৃদ্ধ হলেও একজন চির যুবক আব্দুল হক। তার কর্মদক্ষতা এবং বিচক্ষণ নেতৃত্বের কিছু উদাহরণের আমি প্রত্যক্ষদর্শী।
শেষ পর্যন্ত আব্দুল হক হকের জয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি সত্যের জয় নিশ্চিত করেছেন। আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা রেখে তিনি কাজ করে গেছেন ।রাতদিন শেষ পর্যন্ত শেষ হাসিটি তিনি হাসলেন। এটাকে সত্যের জয় হয় বলে।
তার এই বিজয় সত্যের পক্ষে লড়াইয়ে সংগ্রামীদের সামনে একটি উৎসাহমূলক শিক্ষামূলক দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত হবে। যে সত্যের পক্ষে অটল থাকলে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করলে সত্যের বিজয় হয়। আব্দুল হক -রিয়াজ পরিষদের বিজয়ের মধ্য দিয়ে সেটি পরিস্ফুটিত হয়েছে।
এই নির্বাচন একটি আইকনিক নির্বাচন হিসেবে গণ্য হতে পারে।২১ ডিসেম্বর শনিবার ২০২৪ সাল একটি স্মরণীয় দিন। এই দিনটিতে সত্যের জয় হল। হক'র জয় হল। হক আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ অধিকার। ভোটারদের অধিকার বা হক এর জয় হয়েছে।এই নির্বাচনে গণতান্ত্রিক পরিষদের
সম্মানিত পাঠক চলুন একবার আলোকপাত করি নির্বাচনের আগের দিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে আব্দুল হক যে বক্তব্যটি রেখেছিলেন তার ওপর।
বিভ্রান্ত ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য তিনি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছিলেন। কারণ কুচুক্তি মহল গয়েবল যে ও কায়দায় প্রচার করেছে যে নির্বাচন হবে না । মন্ত্রণালয়ের পুরনো আদেশের কপি দেখিয়ে ভোটারদের বিভ্রান্ত করেছে। এত অল্প সময়ে ভোটারদেরকে এই সত্য জানানো খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মূলধারার গণমাধ্যম গুলোর দায়িত্বশীলতায় প্রশ্ন উঠেছে। যাই হোক শেষ পর্যন্ত আব্দুল হক সদস্যদের কে ভোট দান কেন্দ্রে এসে ভোট দান করার জন্য আহ্বান জানান এবং পরদিন ভোটাররা আব্দুল হকের আহবানে ভোটকেন্দ্রে আসেন এবং হক রিয়াজ পরিষদ কে বিজয়ী করে। ভোটাররা সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই প্যানেলকে বিজয়ী করে।
সম্মানিত ব্যবসায়ীরা আব্দুল হক এর উদাত্ত আহবানে সাড়া দিয়ে মূলত সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। বারভিডার সাংগঠনিক সুপ্রিয়তা এবং স্বাভাবিক গতি রক্ষা করেছে। কুচকির হাত থেকে সংগঠনটিকে বাছিয়েছে। হাজার হাজার পরিবারের অনিশ্চিত জীবনকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে এনেছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বেঁচে গেছে। এটা সম্ভব হয়েছে সম্মানিত ভোটারদের সচেতন এবং আত্মরক্ষার জোট গঠনের মধ্য দিয়ে। এই জোটের মূল উদ্দেশ্য সব থাকায় সকলে আবদুল হক এর মত নিবেদিত প্রাণ ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তা প্রতি যে আস্থা এবং বিশ্বাস রয়েছে তা প্রমাণ করেছে। আব্দুল হক এই নিয়ে ৫ বার ধারাবাহিকভাবে সভাপতি হলেন। এবারও বিপুল ভোটে তিনি বিজয়ী হলেন। তার নেপথ্য একমাত্র কারণ আব্দুল হকের পর্বতসম সততা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শিতা এবং সাংগঠনিক নেতৃত্বের অমৃতগুণ। ফলে সাধারণ ব্যবসায়ীদের ব্যবসা এবং ভ্রাতৃত্বের মধ্যে কার সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হলো।
কতিপয় গণমাধ্যমের নেতিবাচক প্রচারণা এবং উদ্দেশ্যমূলক সংবাদে মারাত্মক হুমকির মুখে বলেছিল নির্বাচন অনুষ্ঠানের সকল আয়োজন। শেষ পর্যন্ত আব্দুল হক এবং তার অনুসারী নিবেদিত পান ছাত্র-শিক্ষক নেতৃত্বের সত্যের প্রতি অবিচল এবং শক্ত সমর্থনের ফলে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন অনুষ্ঠান সফল হয়। আদালত এবং গণমাধ্যমকে ভুল বুঝিয়ে সত্য সুন্দরের তরী ডুবিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা মূলধারার নেতৃত্বকে বিব্রত এবং কষ্টদায়ক পরিস্থিতিতে ফেলেছিল বটে কিন্তু শেষ পর্যন্ত সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে আব্দুল হকের প্রতি আস্থাশীল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাদের বিশাল রায়ে মূলত সংগঠনের সকল সদস্যরাই জয়ী হলো।
সত্য ও সুন্দরের জয় হোক। আব্দুল হক -রিয়াজ নেতৃত্বাধীন প্যানেল সত্য এবং ন্যায়ের পথে বিভ্রান্ত সদস্যদেরকে মূলত একটি প্লাটফর্মে দাঁড় করিয়েছেন এই বিজয়ের মধ্য দিয়ে। এটা নিছক কোন নির্বাচন হিসেবে আমি চিহ্নিত করতে চাই না। কোন ব্যক্তির বিজয়কে বড় করে দেখতে চাই না। একতাবদ্ধ থাকলে যে সকল অশুভ শক্তি বিরুদ্ধে লড়াই করেও জয় ছিনিয়ে আনা যায়। তার একটি অনন্য সাধারণ উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আব্দুল হক এবং তার অনুসারীরা। বারভিডার এই নির্বাচনটি থেকে দেশের সকল ধরনের নির্বাচনে জনগণের একতাবদ্ধ হওয়ার যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা উপলব্ধি হয়েছে। জনগণ একত্রিত হলে কোন মার্কা দেখে ভোট দেওয়ার যে দেওয়া যে দেশে প্রচলিত আছে তা নিরসাহিত হবে।
মার্কার চেয়ে ব্যক্তির সততা এবং ব্যক্তির উদ্দেশ্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি বিবেচিত হবে ভোটারদের কাছে। আব্দুল হক - রিয়াজ পরিষদ বারভিডার এই নির্বাচনে সমগ্র জাতির সামনে এই দৃষ্টান্তটি স্থাপন করতে পেরেছে বলে আমি বিশ্বাস করি। এটা বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রভাব তৈরি করতে পারলে সমগ্র দেশে প্রার্থী উদ্দেশ্য সততা এবং যোগ্যতা ভোটারদের নিকট সর্বাগ্যে বিবেচিত হবে। এতে ভোটার তথা জনগণ উপকৃত হবে এবং নির্বাচনের প্রকৃত সুফল ভোগ করতে পারবে।
বার বিদার এই নির্বাচনে মধ্য দিয়ে বারভিডার প্রতিটি সদস্য একটি প্যানেলের প্রতি আস্থা রেখে মূলত ভোট দেয় নাই। তারা বুঝতে পেরেছে তারা মূল্যায়ন করতে পেরেছে যে আব্দুল হক -রিয়াজ প্যানেল সত্যের পক্ষে লড়েছে এবং সত্যের পক্ষেই অবিচল থাকবে এই আস্হা তারা তৈরি করতে পেরেছে ভোটারদের মধ্যে। ফলে অত্যন্ত সুষ্ঠু এবং সুন্দর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আব্দুল হক রিয়াজ পরিষদ বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছে।
উল্লেখ করা যেতে পারে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল হক শুরু থেকেই তার সততা আস্থা সংগঠনের সকলের জন্য কল্যাণ চিন্তা সর্বদা মগ্ন থাকতেন। এখনো এই বৃদ্ধ বয়সে একই কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মূলত এই সংগঠনটি নেতৃত্বে সময় দিতে গিয়ে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয় থেকে নিজেকে অনেক দূরে ঠেলেছেন। তারপরও তিনি সন্তুষ্ট যে একটি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা পাশাপাশি জনগণের ক্রয় সীমার মধ্যে একটি নৈতিক মূল্যবোধ বজায় রেখে মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে একটি গাড়ি পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এখানে তিনি কোন সিন্ডিকেট তৈরি করতে দেননি। একটি যৌক্তিক এবং সীমিত লাভে জনগণের মাঝে পরিবেশ বান্ধব দীর্ঘ স্থায়ী একটি গাড়ি তুলে দেওয়ার মধ্যেই আব্দুল হক আনন্দ এবং সুখ খুঁজে পান। তার এই সুখ এর পরিধি বিস্তৃত করতে সহযোগিতা করেন তার সহকর্মীরা তার সাংগঠনিক সদস্যরা অর্থাৎ গাড়ি বিক্রেতারা। নিঃসন্দেহে আব্দুল হকের এই উদ্যোগ স্মরণীয় এবং বরণীয় হয়ে থাকবে জাতির সামনে।
আব্দুল হকের নির্বাচনে আব্দুল হকের বিপুল ভোটে বিজয়ী টানা পঞ্চম বারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। সেই সাথে বারভিডার সকল সম্মানিত ভোটারদের কেউ ধন্যবাদ জানাতে চাই তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন মূল্যবান নেতাকে সম্মানিত করে নিজেরাই মূলত সম্মানিত হয়েছেন। যেমনটি আমি সম্মানিত বোধ করছি একজন বিজয়ী বীরের বিজয় দেখে। তার অসাধারণ নেতৃত্বের গুণ ধৈর্য দূরদর্শিতার কিছু কিছু নিদর্শনের আমি প্রত্যক্ষদর্শী। মহান আল্লাহর কাছে সদ্য বিজয়ী সভাপতি আব্দুল হক এর সুষ্ঠু এবং দীর্ঘায়ু প্রত্যাশা করছি। আশা করছি তার সুযোগ্য নেতৃত্বে সংগঠনটি দেশের অর্থনীতি গতিশীল করার ক্ষেত্রে অতীতের চেয়ে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে।
ন্যাশনাল ব্যাংকের তৃতীয় সাব-অডিনেটেড বন্ড সার্টিফিকেট হস্তান্তর
প্রকৃতির রোষে সাদা পাথর বন্ধ – পর্যটকশূন্য গোয়াইনঘাট!
গলাচিপায় কৃষকদের সাথে পার্টনার প্রোগ্রাম এর আওতায় কংগ্রেস বিষায়ক সভা অনুষ্ঠিত
পাটের পুনরুজ্জীবন এবং এর ব্যবহার বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন-প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এবি ব্যাংকের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মিজানুর রহমান
রূপালী ভবন রেট্টোফিটিং এবং অত্যাধুনিক ভাবে সংস্করণ কার্যচলমান থাকায় রূপালী ব্যাংকের নতুন প্রধান কার্যালয় এখন ইউনূস ট্রেড সেন্টারে
আইএমএফ কার্যালয়ে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএপের বসন্তকালীন বৈঠক আগামী ২১ এপ্রিল
গ্রামীণ ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধনে সরকারের মালিকানা কমে সুবিধাভোগীদের মালিকানা বেড়েছে-সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
১৮ হাজার টাকার মধ্যে পানিরোধী স্মার্টফোন সি৭৫এক্স আনল রিয়েলমি
ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন (যশোর) অনুষ্ঠিত
দ্য গ্লোবাল ফান্ডের অর্থায়নে পণ্য সরবরাহ ও সেবা গ্রহণে ভ্যাট অব্যাহতি
যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা ছিলো
লালমনিরহাটে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) পরিচালনা পর্ষদের ৫৯০তম সভা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জমে উঠেছে ঈদের কেনা-কাটা এ বছরে নতুন কালেকশন পারশী ড্রেস ঘারারা ড্রেস।
২ লাখ টাকা সমমূল্যের ফ্যামিলি ট্যুরের অফার দিচ্ছে রিয়েলমি
ঈদ সামনে রেখে লাচ্ছা সেমাই তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা
আগাম তরমুজের ফলনে চাষিরা খুশিতে মাতোয়ারা
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪৬৭ কোটি টাকা বকেয়া
আন্তর্জাতিক কল কমায় শঙ্কায় আইজিডব্লিউ অপারেটররা
সবজি চাষ ও ছাগল পালনে সোনালী দিনের দ্বারপ্রান্তে উপকূলীয় নারীরা
সবজি চাষ ও ছাগল পালনে সোনালী দিনের দ্বারপ্রান্তে উপকূলীয় নারীরা
ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
দেশের বাজারে পানির নিচে ছবি ও ভিডিও ধারণে সক্ষম প্রথম স্মার্টফোন অপো রেনো১৩ সিরিজ
কুষ্টিয়ায় ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টস এন্ড বিজনেস ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর দ্বি বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের অফিসারদের প্রশিক্ষণ
অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেওয়া এসব উদ্যোগের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আসেনি
আবার বাড়ানো হয়েছে সোনার দাম
গালফ ফুড ফেয়ারে বাংলাদেশের ৪১টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে
নন লাইফ বীমা গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর চেয়ারম্যান সাঈদ আহমেদ সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে