আন্তর্জাতিক ডেস্ক ০৯ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:৩৮ পি.এম
বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত সরকার। সোমবার (৮ এপ্রিল) জারি করা ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) এক সার্কুলারে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এই সুবিধার আওতায় বাংলাদেশ তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য ভারতের স্থল বন্দর ব্যবহার করতে পারতো।
২০২০ সালের ২৯ জুন ভারত এই ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাংলাদেশকে দিয়েছিল, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের মতো তৃতীয় দেশে সহজে পণ্য পাঠাতে পারতো। এখন সেই সুবিধা বাতিল করলো মোদী সরকার। তবে যে পণ্য এরই মধ্যে ভারতের সীমান্তে প্রবেশ করেছে, তা আগের নিয়মেই বেরিয়ে যেতে পারবে।
বিশেষত গার্মেন্টস খাতের ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা দীর্ঘদিন ধরেই এই সুবিধা বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তারা অভিযোগ করছিলেন, প্রতিদিন প্রায় ২০-৩০টি ট্রাক বাংলাদেশ থেকে দিল্লি বিমানবন্দর কার্গো টার্মিনালে প্রবেশ করে, যার ফলে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে। বিমান সংস্থাগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে ও কার্গো প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে, যার ফলে ভারতীয় পণ্যের প্রতিযোগিতা ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।
ভারতের অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশোন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, দিল্লির কার্গো টার্মিনালে বাংলাদেশের পণ্য প্রবেশে জটলা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে প্লেন ভাড়ার হার বেড়েছে, রপ্তানি পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণে বিলম্ব হচ্ছে ও ভারতীয় রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
ভারতীয় বিশ্লেষকদের দাবি, এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ধাক্কা। গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের প্রতিষ্ঠাতা অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি-আমদানি ব্যবস্থাপনা অনেকাংশে ভারতীয় অবকাঠামোর উপর নির্ভর করে। ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ হলে, বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়ায় দেরি, খরচ বৃদ্ধি ও অনিশ্চয়তা দেখা দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেপাল ও ভুটানের জন্যও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ দুটি দেশই ভূমিবেষ্টিত ও তারা বাংলাদেশে পণ্য পাঠাতে ভারতীয় রুট ব্যবহার করে। এর ফলে, এই দুই দেশও ভারতের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারে।
শ্রীবাস্তব আরও জানান, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী, সদস্য দেশগুলোকে ভূমিবেষ্টিত দেশগুলোর জন্য স্বাধীন ট্রানজিট সুবিধা দিতে হয়। অর্থাৎ, তাদের পণ্য অবাধে গন্তব্যে যেতে দিতে হবে, যাতে অপ্রয়োজনীয় দেরি, শুল্ক বা নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করা হয়। ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি অনুযায়ী প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্ত ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে পারে। আবার ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য তাৎক্ষণিক সুবিধা হলেও দীর্ঘমেয়াদে আঞ্চলিক বাণিজ্য ও পরিবহন ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
অধিকৃত পশ্চিম তীর সফরে ইসরাইলি সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছেন আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
পশ্চিমবঙ্গের ঘটনা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি - রণধীর জয়সওয়াল
ইসরায়েলি বাহিনী কমপক্ষে ৫০০ ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করেছে
ইসরায়েলে ফের ড্রোন হামলা চালিয়েছে হুথি বিদ্রোহীরা
বাণিজ্য যুদ্ধ ও পাল্টা শুল্কের কারণে ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা
ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের সিদ্ধান্ত জানানো হয়
ষষ্ঠ বিমসটেক সম্মেলনে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন
চীন ও ভারতের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করা উচিত : শি জিনপিং
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দাবিতে সংহতি মিছিল করেন একদল মুসল্লি
ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় দুই সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে- এনইউজি
সৌদি আরব ঈদ আগামীকাল
চীনকে আমাদের ভালো বন্ধু হিসেবে দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ-প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতিতে সুবিধা নিচ্ছে চীন- রয়টার্স
উত্তর ব্রাজিলের আমাজন শহর বেলেমে কপ৩০ আয়োজনের প্রস্তুতির অংশ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট সরকারের তুলনায় ফেডারেল লিবারেল সরকারের পদক্ষেপ একেবারেই ভিন্ন
কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি
ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার পুনর্গঠনের জন্য আরব রাষ্ট্রগুলোর উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে ইউরোপের চার প্রভাবশালী দেশ
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যাওয়ার করিডোর চেয়েছেন-মুখ্যমন্ত্রী
অভ্যন্তরীণ প্লেন ভাড়া এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু মহাসড়কে টোল ফি কমানোর নির্দেশ-প্রাবোয়ো সুবিয়ান্তো
রমজানে পশ্চিম বঙ্গে ফলের বাজারে আগুন
যুক্তরাজ্য ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা
দিন পেরিয়ে রাত হয়ে গেলেও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেয়নি ইসরাইল
ইরানে এক বছরে ৯৭৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইউক্রেনের বিষয়ে আসলে কী করা হবে নিশ্চিত নয় ট্রাম্প প্রশাসন
সৌদিতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে-এনসিএম
সোনার খনি ধসে পড়ার ঘটনায় কমপক্ষে ৪৮ জন নিহত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন প্রশাসন আন্তর্জাতিক সহায়তা খাতে ব্যাপক কাটছাঁট করছে
আজকের গাজার ওপর দৃষ্টি দেওয়া হচ্ছে- আরব লীগের মহাসচিব
যুক্তরাজ্যের অবৈধ অভিবাসীদের অভিযানে ভারতীয় সাতজন প্রেফতার চারজন আটক
টিউলিপ সিদ্দিকি আবারও বির্তকের শিকার গুলশানে বিলাশবহুল ভবনের বাসিন্দা হিসেবে